অবৈধ হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযান বন্ধ হয়নি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী - জনতার আওয়াজ
  • আজ বিকাল ৫:১৪, বুধবার, ১৫ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১লা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি
  • jonotarawaz24@gmail.com
  • ঢাকা, বাংলাদেশ

অবৈধ হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযান বন্ধ হয়নি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক, জনতার আওয়াজ ডটকম
প্রকাশের তারিখ: রবিবার, জুন ২, ২০২৪ ৫:২৭ অপরাহ্ণ পরিবর্তনের তারিখ: রবিবার, জুন ২, ২০২৪ ৫:২৭ অপরাহ্ণ

 

জনতার আওয়াজ ডেস্ক
অবৈধ ক্লিনিক-হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান বন্ধ হয়নি, এটি আপাতত স্থগিত রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

রবিবার (২ জুন) সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জেনেভা ও লন্ডন ট্যুর নিয়ে আয়োজিত প্রেস কনফারেন্সে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন বলেছেন, ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য ওষুধপত্র, স্যালাইনসহ হাসপাতালে সার্বিক প্রস্তুতি রাখা হয়েছে। ডেঙ্গু মৌসুম শুরু হলে এ বিষয়ে আরও উদ্যোগ নেওয়া হবে। সম্মিলিতভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এ বিষয়ে যথেষ্ট প্রস্তুতি রয়েছে।

এডিস রোধের গুরুত্ব উল্লেখ করে তিনি বলেন, তবে এডিস ঠেকাতে না পারলে চিকিৎসা প্রস্তুতি হাজারও নিয়ে লাভ নেই। ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় আলোচনার জন্য দ্রুতই আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার আয়োজন করা হবে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, দফতর এবং সিটি কর্পোরেশনের সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করা উচিত।

এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড সফরের বিভিন্ন দিক বিশদভাবে সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন। তিনি জানান, বাংলাদেশ জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে ফাইলেরিয়া নির্মূল এবং বিশ্বে প্রথম রাষ্ট্র হিসেবে কালাজ্বর নির্মূল করায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ৭৭তম সাধারণ সভায় তার বক্তব্যে বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। তিনি বলেছেন, অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ হতে পারে একটি যথাযথ রোল মডেল। এটি দেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের সক্ষমতা বৃদ্ধি, সংক্রামক ও অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধ, ভ্যাকসিন প্ল্যান্ট স্থাপন ও ভ্যাকসিন তৈরি, কমিউনিটি ক্লিনিককে জনস্বাস্থ্য সেবার মূল কেন্দ্রে রেখে অধিকতর শক্তিশালীকরণের উপর জোর দেন।

আউট অব পকেট এক্সেপেন্ডিচার কমানোসহ ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনে স্বাস্থ্য খাতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আরও বেশি সহযোগিতা প্রদানের বিষয়ে মহাপরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। জবাবে মহাপরিচালক বাংলাদেশের স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে তার দফতর থেকে সকল প্রকার সমর্থন ও সহযোগিতা দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

Print Friendly, PDF & Email
 
 
জনতার আওয়াজ/আ আ
 

জনপ্রিয় সংবাদ

 

সর্বোচ্চ পঠিত সংবাদ

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com
Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com