ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে ঢাকায় সংঘর্ষের খবর - জনতার আওয়াজ
  • আজ বিকাল ৪:০০, রবিবার, ৩রা ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
  • jonotarawaz24@gmail.com
  • ঢাকা, বাংলাদেশ

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে ঢাকায় সংঘর্ষের খবর

নিজস্ব প্রতিবেদক, জনতার আওয়াজ ডটকম
প্রকাশের তারিখ: শনিবার, অক্টোবর ২৮, ২০২৩ ১০:৪৩ অপরাহ্ণ পরিবর্তনের তারিখ: শনিবার, অক্টোবর ২৮, ২০২৩ ১০:৪৩ অপরাহ্ণ

 

নিউজ ডেস্ক
কলকাতার আকাশে লক্ষী পুজারচাঁদ, ইডেনে বাংলাদেশ বিশ্বকাপের ম্যাচ খেলছে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে। ঠিক সেই সময় প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা উত্তাল আসন্ন নির্বাচনে যুজুধান দুদল আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি বিএনপির সংঘর্ষে। এদিন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে বিএনপি সহযোগী দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে বিশাল সমাবেশ ডেকেছিল ঢাকার নয়া পল্টনে। দাবি ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন। সমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। নিহত হয় একজন পুলিশ সদস্য এবং যুবদলের এক নেতা।

ভারতের এবং কলকাতার সংবাদমাধ্যমগুলোর অনলাইন সংস্করণ মুখরিত হয় ঢাকার এই রণক্ষেত্র হয়ে ওঠার খবরে। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার অনলাইন সংস্করণ শিরোনাম করে- প্রোটেস্ট ডিমান্ডিং রেজিগনেশন অফ পি এম শেখ হাসিনা টার্নস ভায়োলেন্ট ইন বাংলাদেশ। প্রতিবেদনে বিএনপি ও জামায়াত ইসলামীর ডাকা এই প্রতিবাদ সমাবেশকে বৃহত্তম প্রতিবাদ বলা হয়। বিগেস্ট শব্দটি ব্যবহার করে টাইমস অফ ইডিয়া উদ্ধৃত করেছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেয়া বিএনপি নেতা আব্দুল মঈন খানের বক্তব্য। মঈন বলেন, পুলিশ মিছিলের ওপর টিয়ার গ্যাসের শেল না ফেললে এত বড় কাণ্ড ঘটতো না।

সংবাদ সংস্থা এ এফপিকে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে বিএনপির মুখপাত্র জহির উদ্দিন স্বপন দাবি করেছেন, দশ লাখ লোক এদিন সমাবেশে হাজির ছিল। তিনি রবিবার বিএনপির ডাকা হরতালে জনগণকে অংশ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
টাইমস অফ ইন্ডিয়া বিএনপি বনাম পুলিশ ও আওয়ামী লীগ সমর্থকদের সংঘাতের বিবরণ দিয়েছে। সংবাদ প্রতিদিন তাদের শিরোনামে লিখেছে -বিএনপির সমাবেশ ঘিরে অগ্নিগর্ভ ঢাকা, নেতা -কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রাণ গেল পুলিশের।

টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে আমেরিকাসহ পশ্চিমা দেশগুলোর এরপর কী ভূমিকা হবে তা নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, গত মাসে ভিসা স্যাংশনের পর বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে এবার মার্কিন ভূমিকা কী হবে তাই নিয়ে উদ্বেগ থাকলো।
শনিবার রাত ৯টা পর্যন্ত ঢাকার হিংসা নিয়ে ভারতের সরকারি কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

Print Friendly, PDF & Email
 
 
জনতার আওয়াজ/আ আ
 

জনপ্রিয় সংবাদ

 

সর্বোচ্চ পঠিত সংবাদ