স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হলে যা করতেন পিনাকী, কড়া স্ট্যাটাস - জনতার আওয়াজ
  • আজ রাত ১০:২৪, শনিবার, ২২শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২২শে রমজান, ১৪৪৬ হিজরি
  • jonotarawaz24@gmail.com
  • ঢাকা, বাংলাদেশ

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হলে যা করতেন পিনাকী, কড়া স্ট্যাটাস

নিজস্ব প্রতিবেদক, জনতার আওয়াজ ডটকম
প্রকাশের তারিখ: সোমবার, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২৫ ৩:০১ অপরাহ্ণ পরিবর্তনের তারিখ: সোমবার, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২৫ ৩:০১ অপরাহ্ণ

 

জনতার আওয়াজ ডেস্ক
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন লেখক, ব্লগার ও বিশিষ্ট অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ভোরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে নিয়ে একটি পোস্টে এসব প্রশ্ন ছুড়ে দেন তিনি। পোস্টে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হলে যেসকল পদক্ষেপ নিতেন সেগুলোও তুলে ধরেছেন পিনাকী ভট্টাচার্য।

ফেসবুক পোস্টে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি লিখেছেন, ‘আপনি যেই বিশাল বাহিনীর নেতা, সেই বাহিনীর লোকেরা যেন বুঝে আপনি তাদের পিতার স্নেহে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাহলেই ওরা আপনার জন্য হাসতে হাসতে জীবনটাও দিয়ে দিতে পারবে। আপনার কোন পরিকল্পনা লাগবে না, কোন প্রনোদনা দেওয়া লাগবে না, তারা নিজেরাই নিজের কাজটা সবচেয়ে ভালো করে করার চেষ্টা করবে, কারণ তারা জানবে আপনি আন্তরিকভাবেই আপনার বাহিনীকে নিয়ে গর্ব করতে চান।’

‘পিনাকী লিখেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আপনি কয়টা থানায় ভিজিট করেছেন? কয়বার আপনার বাহিনীর লোকেদের সঙ্গে মাঠে গিয়ে দেখা করেছেন? তাদের সঙ্গে তাদের ক্যান্টিনে খেয়েছেন? তাদের পরিবারের খোজ নিয়েছেন? তারা যেন উদ্বুদ্ধ হয় এমন কাজ করেছেন, কথা বলেছেন?’

তিনি লেখেন, ‘যেই বিশাল বাহিনীর নেতা আপনি, সেই বাহিনীর লোকেরা যেন বুঝে আপনি তাদের পিতার স্নেহে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাহলেই ওরা আপনার জন্য হাসতে হাসতে জীবনটাও দিয়ে দিতে পারবে। আপনার কোন পরিকল্পনা লাগবে না, কোন প্রনোদনা দেওয়া লাগবে না, তারা নিজেরাই নিজের কাজটা সবচেয়ে ভালো করে করার চেষ্টা করবে, কারণ সে জানবে আপনি আন্তরিকভাবেই আপনার বাহিনীকে নিয়ে গর্ব করতে চান। গভীর রাতে প্রেস কনফারেন্স ডেকে আলগা সিরিয়াসনেস না দেখিয়ে রাতেই যদি নিজে টহল দল নিয়ে ঢাকার এলাকায় এলাকায় যেতেন, আজই পরিস্থিতি পালটে যেতো।’

‘আমি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হলে আজকেই গাড়ি ভর্তি করে খাবার আর পানীয় নিয়ে প্রত্যেকটা টহল দলের সঙ্গে দেখা করতাম। তাদের উৎসাহ দিতাম। সারারাত ঢাকার রাস্তায় চষে বেড়াতাম। নাগরিকদের সাহস দিতাম। সকালে ফজরের নামাজের সময়ে একটা মসজিদের সামনে দাড়ায়ে থাকতাম। মুসল্লিদের সালাম দিয়ে কুশলাদি জিজ্ঞাসা করতাম। যতোদিন আইন শৃঙ্খলা ঠিক না হয় ততোদিন এই কাজ কর‍তাম। প্রত্যেকটা নাগরিক নিরাপদ বোধ না করলে আমি ঘুমাতে যাইতাম না। মাঠে থেকে নেতৃত্ব দিতে হয়রে ভাই।’

Print Friendly, PDF & Email
 
 
জনতার আওয়াজ/আ আ
 

জনপ্রিয় সংবাদ

 

সর্বোচ্চ পঠিত সংবাদ