রাজশাহীতে ভুঁইফোড় হাসপাতাল ক্লিনিকের ছড়াছড়ি!
নিজস্ব প্রতিবেদক, জনতার আওয়াজ ডটকম
প্রকাশের তারিখ:
রবিবার, মে ২৯, ২০২২ ৭:২১ পূর্বাহ্ণ পরিবর্তনের তারিখ:
রবিবার, মে ২৯, ২০২২ ৭:২১ পূর্বাহ্ণ
রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালকে ঘিরে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে নানা নামের ভুঁইফোড় বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। সরকারি শর্ত উপেক্ষা করে গড়ে ওঠা এসব প্রতিষ্ঠানে কখনো ভুল চিকিৎসা আবার কখনো অপচিকিত্সায় মারা যাচ্ছেন রোগী। কিন্তু এসব দেখারও যেন কেউ নেই। মাঝে মধ্যে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ও র্যাব অভিযান চালিয়ে জড়িতদের আটক করে। তবে কখনো স্থায়ীভাবে কারো বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয় না বলে অভিযোগ উঠেছে।
দেশের সব অনিবন্ধিত ক্লিনিক-হাসপাতাল ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনার পর নড়েচড়ে বসছে নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ রাজশাহী সিভিল সার্জন দফতর। এ ব্যাপারে রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. আবু সাইদ মোহাম্মদ ফারুক বলেন, রাজশাহী জেলায় অনিবন্ধিত ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক সেন্টারের হালনাগাদ সংখ্যা তার কাছে নেই। তবে তারা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনার পর রাজশাহী মহানগর ও বিভিন্ন উপজেলায় এ সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছেন। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের পরে জানানো হবে।
সিভিল সার্জন বলেন, অনেক বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক নিবন্ধন নবায়ন করেননি। অনেকে আবেদন করেছেন। যারা নিবন্ধন নবায়ন করেননি এমনকি আবেদনও করেননি তাদের তালিকা প্রস্তুত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাজশাহীতে বিগত কয়েক বছরে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে রামেক হাসপাতালে চিকিত্সার জন্য আসা রোগীদের দালালের মাধ্যমে সুচিকিৎসার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে কতিপয় ক্লিনিক-হাসপাতাল প্রতারণা করে। এসব হাসপাতালে ভুল সিজারিয়ানসহ নানা ধরনের অস্ত্রোপচার করা হয়। এর ফলে রোগী মৃত্যুর মুখোমুখি হলে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। মাঝে মাঝেই এ ধরনের ঘটনা ঘটলেও টনক নড়ছে না স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্টদের।
সিভিল সার্জন বলেন, অনেক বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক নিবন্ধন নবায়ন করেননি। অনেকে আবেদন করেছেন। যারা নিবন্ধন নবায়ন করেননি এমনকি আবেদনও করেননি তাদের তালিকা প্রস্তুত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাজশাহীতে বিগত কয়েক বছরে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে রামেক হাসপাতালে চিকিত্সার জন্য আসা রোগীদের দালালের মাধ্যমে সুচিকিৎসার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে কতিপয় ক্লিনিক-হাসপাতাল প্রতারণা করে। এসব হাসপাতালে ভুল সিজারিয়ানসহ নানা ধরনের অস্ত্রোপচার করা হয়। এর ফলে রোগী মৃত্যুর মুখোমুখি হলে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। মাঝে মাঝেই এ ধরনের ঘটনা ঘটলেও টনক নড়ছে না স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্টদের।